জাতীয়

ফিলিস্তিনের প্রতি পশ্চিমা দেশগুলোর মনোভাবের নিন্দা করেছেন প্রধানমন্ত্রী

ঢাকা, (৫ জুন ২০২৪), ওপেন প্রেস ডেস্ক/বাসস : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য ৫ কোটি টাকার আর্থিক সহায়তার চেক হস্তান্তরকালে নিরীহ ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পশ্চিমা দেশগুলোর দ্বিমুখী মনোভাবের নিন্দা জানিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান তার দেশের পক্ষে চেক গ্রহণ করেন।

“পশ্চিমা দেশগুলো ফিলিস্তিনিদের ব্যাপারে দ্বিমুখী আচরণ করছে,” উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন আরও বলেন, যদিও তারা (পশ্চিমা দেশগুলো) সবসময় সবার জন্য মানবাধিকারের কথা বলে।

“তবে, তারা ফিলিস্তিনিদের মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং সেখানে নিরপরাধ মানুষ হত্যা নিয়ে মাথা ঘামায় না, বরং তারা এখানে মৌন থাকে,” বলেন তিনি।

বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার মো. নজরুল ইসলাম বলেন, প্রধানমন্ত্রী সম্প্রতি ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া চারটি ন্যাটো সদস্য দেশের প্রশংসা করেন।

ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি বাংলাদেশের জনগণের সহায়ক মনোভাব রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ তাদের হৃদয়ে ফিলিস্তিনিদের বেদনা ও যন্ত্রণা উপলব্ধি করতে পারে, কেননা ১৯৭১ সালে এদেশের মানুষ একই পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে গিয়েছিল।

তিনি  বলেন, “আমরা একই ধরনের নৃশংসতা ও নিরীহ মানুষ হত্যার সাক্ষী হয়েছি।”

শেখ হাসিনা ১৯৭১ সালে নয় মাস বন্দী থাকার সময় তাঁর নিজের অভিজ্ঞতার কথাও স্মরণ করেন এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর তাঁর শরণার্থী জীবন নিয়ে কথা বলেন।

“কাজেই, আমরা ফিলিস্তিনি জনগণের বেদনা এবং দুর্দশা উপলব্ধি করতে পারি,” বলেন তিনি ।

ঢাকা, ৪ জুন ২০২৪ (বাসস) : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য ৫ কোটি টাকার আর্থিক সহায়তার চেক হস্তান্তরকালে নিরীহ ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি পশ্চিমা দেশগুলোর দ্বিমুখী মনোভাবের নিন্দা জানিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান তার দেশের পক্ষে চেক গ্রহণ করেন।

“পশ্চিমা দেশগুলো ফিলিস্তিনিদের ব্যাপারে দ্বিমুখী আচরণ করছে,” উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন আরও বলেন, যদিও তারা (পশ্চিমা দেশগুলো) সবসময় সবার জন্য মানবাধিকারের কথা বলে।

“তবে, তারা ফিলিস্তিনিদের মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং সেখানে নিরপরাধ মানুষ হত্যা নিয়ে মাথা ঘামায় না, বরং তারা এখানে মৌন থাকে,” বলেন তিনি।

বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার মো. নজরুল ইসলাম বলেন, প্রধানমন্ত্রী সম্প্রতি ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া চারটি ন্যাটো সদস্য দেশের প্রশংসা করেন।

ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি বাংলাদেশের জনগণের সহায়ক মনোভাব রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের জনগণ তাদের হৃদয়ে ফিলিস্তিনিদের বেদনা ও যন্ত্রণা উপলব্ধি করতে পারে, কেননা ১৯৭১ সালে এদেশের মানুষ একই পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে গিয়েছিল।

তিনি  বলেন, “আমরা একই ধরনের নৃশংসতা ও নিরীহ মানুষ হত্যার সাক্ষী হয়েছি।”

শেখ হাসিনা ১৯৭১ সালে নয় মাস বন্দী থাকার সময় তাঁর নিজের অভিজ্ঞতার কথাও স্মরণ করেন এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর তাঁর শরণার্থী জীবন নিয়ে কথা বলেন।

“কাজেই, আমরা ফিলিস্তিনি জনগণের বেদনা এবং দুর্দশা উপলব্ধি করতে পারি,” বলেন তিনি ।

Share

Follow us